নিজের
ঘরে বসেই ফেসবুক হ্যাকিং করেছিলেন ইয়র্কশায়ারের সফটওয়্যার উন্নয়নবিষয়ক
শিক্ষার্থী ২৬ বছর বয়সী গ্লেন ম্যাংহ্যাম। ফেসবুকের সিস্টেমে ঢুকে একটি
হার্ডড্রাইভে তথ্য সংরক্ষণ করার অপরাধে আদালতের রায়ে আট মাসের কারাদণ্ড
হয়েছে তাঁর। সম্প্রতি বিবিসি এক খবরে এই তথ্য দিয়েছে।
ম্যাংহ্যাম ২০১১ সালের এপ্রিল থেকে মে মাসে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকে হ্যাকিং চালিয়েছিলেন। এর আগে তিনি সার্চ ইঞ্জিন ইয়াহুতেও হ্যাকিং করেছিলেন। ইয়াহু হ্যাক করলেও ইয়াহু কর্তৃপক্ষ মামলা করার পরিবর্তে ত্রুটি বের করে দেওয়ায় তাঁকে পুরস্কৃত করেছিল। কিন্তু ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ইয়াহুর পথে হাঁটেনি। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছে ফেসবুক। আর এই মামলায় যুক্তরাজ্যের আদালত গ্লেন ম্যাংহ্যামকে দোষী সাব্যস্ত করে আট মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন।
অবশ্য ম্যাংহ্যামের সমর্থনে তাঁর পক্ষের আইনজীবী যুক্তিতে বলেছেন, ফেসবুক হ্যাকিং করলেও কোনো অনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল না তাঁর মক্কেলের। এদিকে বিচারকেরা হ্যাকিং করাকে ফেসবুকের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ বিবেচনা করে তাঁকে কারাদণ্ড দিয়েছেন। ফেসবুকের পক্ষের আইনজীবীর বক্তব্য ছিল, অবৈধভাবে ফেসবুকে ঢুকে তথ্য সংগ্রহ করেছেন তিনি, যা ‘ইনটেলেকচুয়াল প্রোপার্টি’ চুরির অপরাধ। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত করতে ফেসবুকের দুই লাখ ডলারও খরচ হয়েছে।
ম্যাংহ্যাম ২০১১ সালের এপ্রিল থেকে মে মাসে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকে হ্যাকিং চালিয়েছিলেন। এর আগে তিনি সার্চ ইঞ্জিন ইয়াহুতেও হ্যাকিং করেছিলেন। ইয়াহু হ্যাক করলেও ইয়াহু কর্তৃপক্ষ মামলা করার পরিবর্তে ত্রুটি বের করে দেওয়ায় তাঁকে পুরস্কৃত করেছিল। কিন্তু ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ইয়াহুর পথে হাঁটেনি। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছে ফেসবুক। আর এই মামলায় যুক্তরাজ্যের আদালত গ্লেন ম্যাংহ্যামকে দোষী সাব্যস্ত করে আট মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন।
অবশ্য ম্যাংহ্যামের সমর্থনে তাঁর পক্ষের আইনজীবী যুক্তিতে বলেছেন, ফেসবুক হ্যাকিং করলেও কোনো অনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল না তাঁর মক্কেলের। এদিকে বিচারকেরা হ্যাকিং করাকে ফেসবুকের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ বিবেচনা করে তাঁকে কারাদণ্ড দিয়েছেন। ফেসবুকের পক্ষের আইনজীবীর বক্তব্য ছিল, অবৈধভাবে ফেসবুকে ঢুকে তথ্য সংগ্রহ করেছেন তিনি, যা ‘ইনটেলেকচুয়াল প্রোপার্টি’ চুরির অপরাধ। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত করতে ফেসবুকের দুই লাখ ডলারও খরচ হয়েছে।