ক্যাটরিনা
কাইফের নাচের কড়া সমালোচনা করলেন ভারতের প্রখ্যাত নৃত্যগুরু পণ্ডিত বিরজু
মহারাজ। হালের বি-টাউন অভিনেত্রীদের নাচের দক্ষতা সম্পর্কে জানতে চাইলে
বিরজু মন্তব্য করেছেন, ‘কয়েক দিন আগে টেলিভিশনে ক্যাটরিনা কাইফের নাচ
দেখছিলাম। সত্যি বলতে কি একে নাচ বলা যায় না, এ কেবল শরীর দোলানো!’
পণ্ডিত বিরজু মহারাজ আরও বলেছেন, ‘হালের অভিনেত্রীদের ব্যক্তিত্ব বলে কিছু নেই। নাচের মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়কে কাঁধে তুলে নেওয়ার ক্ষমতাই নেই তাঁদের। ওয়াহিদা রেহমান কিংবা মিনা কুমারীও কিন্তু বলিউডের চলচ্চিত্রশিল্পের সঙ্গেই যুক্ত ছিলেন। কিন্তু নাচের দক্ষতার তুলনামূলক বিচারে তাঁদের ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারবেন না বর্তমান প্রজন্মের অভিনেত্রীরা।’
তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বিরজু মহারাজ বলেছেন, ‘আজকের প্রজন্মের মধ্যে শেখার আগ্রহ খুব কম। আমি যাদের নাচের তালিম দিই তাদের মধ্যে ৫ শতাংশ শিক্ষার্থীও নাচ শেখার ব্যাপারে আন্তরিক নয়। এটা খুবই দুঃখজনক।’ এক খবরে টিওআই জানিয়েছে, বিরজু বলেছেন, ‘তার পরও মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত শিশুদের সহজভাবে কত্থক নাচ শেখানোর চেষ্টা করে যাব। কারণ ঈশ্বর আমাকে এই ক্ষমতাটা দিয়েছেন। ঈশ্বরপ্রদত্ত এই ক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহারের চেষ্টা আমাকে করতেই হবে।’
সত্যজিত্ রায়ের ‘শতরঞ্জ কি খিলাড়ি’ ছাড়াও ‘দিল তো পাগল হ্যায়’ এবং ‘দেবদাস’-এর মতো ছবির নৃত্যপরিচালনা করেছেন বিরজু। ‘দিল তো পাগল হ্যায়’ ও ‘দেবদাস’ চলচ্চিত্রে মাধুরী দীক্ষিতের সঙ্গে কাজ করেছিলেন বিরজু। মাধুরীর ভূয়সী প্রশংসা করে তিনি বলেছেন, ‘মাধুরীর সঙ্গে কাজ করে দারুণ লেগেছে। তিনি আমার দুটি কর্মশালায়ও অংশ নিয়েছিলেন। নাচের জন্য তাঁর ভেতরের আকুলতা দেখে মুগ্ধ হয়েছিলাম। নাচে যথেষ্ট পারদর্শিতা থাকা সত্ত্বেও কোনো রকম দম্ভ না করে বারবার আমার কাছ থেকে নাচের ব্যাপারে পরামর্শ নিতেন তিনি।’
চলচ্চিত্রের নৃত্যপরিচালনা সম্পর্কে বিরজু বলেছেন, ‘এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকটি ছবির নৃত্যপরিচালনা করার প্রস্তাব পেয়েছি। কিন্তু বেশির ভাগই ফিরিয়ে দিয়েছি। সম্প্রতি বিশ্বরূপম ছবির জন্য কমল হাসানকে কত্থকের কয়েকটি মুদ্রা শেখালাম। নাচ শেখার জন্য তাঁর ভেতরে ভালোই আগ্রহ দেখতে পেয়েছি।’
পণ্ডিত বিরজু মহারাজ আরও বলেছেন, ‘হালের অভিনেত্রীদের ব্যক্তিত্ব বলে কিছু নেই। নাচের মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়কে কাঁধে তুলে নেওয়ার ক্ষমতাই নেই তাঁদের। ওয়াহিদা রেহমান কিংবা মিনা কুমারীও কিন্তু বলিউডের চলচ্চিত্রশিল্পের সঙ্গেই যুক্ত ছিলেন। কিন্তু নাচের দক্ষতার তুলনামূলক বিচারে তাঁদের ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারবেন না বর্তমান প্রজন্মের অভিনেত্রীরা।’
তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বিরজু মহারাজ বলেছেন, ‘আজকের প্রজন্মের মধ্যে শেখার আগ্রহ খুব কম। আমি যাদের নাচের তালিম দিই তাদের মধ্যে ৫ শতাংশ শিক্ষার্থীও নাচ শেখার ব্যাপারে আন্তরিক নয়। এটা খুবই দুঃখজনক।’ এক খবরে টিওআই জানিয়েছে, বিরজু বলেছেন, ‘তার পরও মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত শিশুদের সহজভাবে কত্থক নাচ শেখানোর চেষ্টা করে যাব। কারণ ঈশ্বর আমাকে এই ক্ষমতাটা দিয়েছেন। ঈশ্বরপ্রদত্ত এই ক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহারের চেষ্টা আমাকে করতেই হবে।’
সত্যজিত্ রায়ের ‘শতরঞ্জ কি খিলাড়ি’ ছাড়াও ‘দিল তো পাগল হ্যায়’ এবং ‘দেবদাস’-এর মতো ছবির নৃত্যপরিচালনা করেছেন বিরজু। ‘দিল তো পাগল হ্যায়’ ও ‘দেবদাস’ চলচ্চিত্রে মাধুরী দীক্ষিতের সঙ্গে কাজ করেছিলেন বিরজু। মাধুরীর ভূয়সী প্রশংসা করে তিনি বলেছেন, ‘মাধুরীর সঙ্গে কাজ করে দারুণ লেগেছে। তিনি আমার দুটি কর্মশালায়ও অংশ নিয়েছিলেন। নাচের জন্য তাঁর ভেতরের আকুলতা দেখে মুগ্ধ হয়েছিলাম। নাচে যথেষ্ট পারদর্শিতা থাকা সত্ত্বেও কোনো রকম দম্ভ না করে বারবার আমার কাছ থেকে নাচের ব্যাপারে পরামর্শ নিতেন তিনি।’
চলচ্চিত্রের নৃত্যপরিচালনা সম্পর্কে বিরজু বলেছেন, ‘এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকটি ছবির নৃত্যপরিচালনা করার প্রস্তাব পেয়েছি। কিন্তু বেশির ভাগই ফিরিয়ে দিয়েছি। সম্প্রতি বিশ্বরূপম ছবির জন্য কমল হাসানকে কত্থকের কয়েকটি মুদ্রা শেখালাম। নাচ শেখার জন্য তাঁর ভেতরে ভালোই আগ্রহ দেখতে পেয়েছি।’