আদালতের
পর এবার ফেসবুক ও গুগলের সমালোচনায় মুখর হলেন ভারতের প্রেস কাউন্সিলের
চেয়ারম্যান। এসব সাইটে প্রকাশিত আপত্তিকর তথ্য ও মন্তব্যগুলো সরিয়ে নিতে
ব্যর্থ হলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলার পর বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক নতুন মোড়
নিয়েছে।
ভারতের প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মারকান্ডে কাটজু বলেন, সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুক ও গুগলের উচিত আইনি ব্যবস্থার মুখোমুখি হতে প্রস্তুত থাকা। কারণ, সাইট দুটির কর্তৃপক্ষ তাদের সাইট থেকে আপত্তিকর বিষয়গুলো সরিয়ে ফেলতে ব্যর্থ হয়েছে।
গতকাল বুধবার ভূপালে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে কাটজু বলেন, ‘আমি নিজে ওই সব সাইটে প্রকাশিত লেখাগুলো দেখেছি। বিষয়গুলো অত্যন্ত আপত্তিকর, যা সামাজিক সৌহার্দ্য নষ্ট করতে পারে। আর তারা এসব লেখা ঠেকাতে ব্যর্থ হলে সাইট দুটির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
টেলিযোগাযোগমন্ত্রী কপিল সিবালকে সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি কাটজুর মন্তব্যের প্রতি সমর্থন জানিয়ে বলেন, তিনি বিষয়টি সবার নজরে এনেছেন। প্রতিদিন প্রকাশিত বিপুলসংখ্যক তথ্য থেকে এসব আপত্তিকর তথ্য বাদ দেওয়া অসম্ভব বলে সাইটগুলোর কর্তৃপক্ষের উত্থাপিত যুক্তি খারিজ করে দেন সাবেক এই বিচারপতি।
পত্রিকা ও টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে প্রচারিত খবরের সমালোচনা করে প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বলেন, গণমাধ্যমগুলো প্রকৃত সমস্যা এড়িয়ে যাচ্ছে। তারা দারিদ্র্য বা কৃষকদের আত্মহত্যার খবর বাদ দিয়ে গুরুত্ব দিচ্ছে কোন তারকার সন্তান হবে বা কোন চিত্রতারকা মারা গেলেন ইত্যাদি। সমালোচনার পাশাপাশি বিচারপতি কাটজু বলেন, তিনি কোনো কিছু জোর করে চাপিয়ে দিতে চান না। বরং আশা করেন, একসময় কাউন্সিলের সব সদস্য তাঁর দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে একমত হবেন। তবে সদস্যরা একমত না হলে তিনি সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামত মেনে নিয়ে চলবেন বলে জানান। পিটিআই।
ভারতের প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মারকান্ডে কাটজু বলেন, সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুক ও গুগলের উচিত আইনি ব্যবস্থার মুখোমুখি হতে প্রস্তুত থাকা। কারণ, সাইট দুটির কর্তৃপক্ষ তাদের সাইট থেকে আপত্তিকর বিষয়গুলো সরিয়ে ফেলতে ব্যর্থ হয়েছে।
গতকাল বুধবার ভূপালে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে কাটজু বলেন, ‘আমি নিজে ওই সব সাইটে প্রকাশিত লেখাগুলো দেখেছি। বিষয়গুলো অত্যন্ত আপত্তিকর, যা সামাজিক সৌহার্দ্য নষ্ট করতে পারে। আর তারা এসব লেখা ঠেকাতে ব্যর্থ হলে সাইট দুটির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
টেলিযোগাযোগমন্ত্রী কপিল সিবালকে সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি কাটজুর মন্তব্যের প্রতি সমর্থন জানিয়ে বলেন, তিনি বিষয়টি সবার নজরে এনেছেন। প্রতিদিন প্রকাশিত বিপুলসংখ্যক তথ্য থেকে এসব আপত্তিকর তথ্য বাদ দেওয়া অসম্ভব বলে সাইটগুলোর কর্তৃপক্ষের উত্থাপিত যুক্তি খারিজ করে দেন সাবেক এই বিচারপতি।
পত্রিকা ও টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে প্রচারিত খবরের সমালোচনা করে প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বলেন, গণমাধ্যমগুলো প্রকৃত সমস্যা এড়িয়ে যাচ্ছে। তারা দারিদ্র্য বা কৃষকদের আত্মহত্যার খবর বাদ দিয়ে গুরুত্ব দিচ্ছে কোন তারকার সন্তান হবে বা কোন চিত্রতারকা মারা গেলেন ইত্যাদি। সমালোচনার পাশাপাশি বিচারপতি কাটজু বলেন, তিনি কোনো কিছু জোর করে চাপিয়ে দিতে চান না। বরং আশা করেন, একসময় কাউন্সিলের সব সদস্য তাঁর দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে একমত হবেন। তবে সদস্যরা একমত না হলে তিনি সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামত মেনে নিয়ে চলবেন বলে জানান। পিটিআই।